এটা কোনো গল্প না। আমি প্রায় এমন হাবিজাবি চিন্তা করি। উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনা। এর কোনো ভিত্তি নেই এবং বৃত্তালাপ বলার কারন, যখন এসব ভাবি মনে হয় আমি কোনো বৃত্তের মাঝেই আছি। সবকিছুই বৃত্ত। এমনকি পৃথিবীটাও। আমি ছাদে শুয়ে আছি। আমার আত্মা আমার শরীরে নেই। কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। আমার ঠিক পাশে তাহসান গীটার হাতে বসে আছে। লাল রঙের জামদানী পড়ে তার সাথে মিথিলাও বসে আছে। তারা গান গাইছে। আমি মুগ্ধ হয়ে তাদের গান শুনছি। যত দূরে থাকো, এত কেন কাছে শেষ স্পর্শ তোমার, আজও আছে তারা গান গাইছে। আর আমি তাকিয়ে আছি চাঁদের দিকে। চাঁদের সাথে মেঘের ধরা-ছোঁয়া খেলাটাই আমার কাছে বেশি ভালো লাগে। হটাৎ আমাদের মাঝে রবি ঠাকুর উপস্থিত। তাহসান আর মিথিলা গান বন্ধ করে হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে আছে। চাঁদের আলোয় স্পষ্ট রবি ঠাকুরকে বোঝা যাচ্ছে। রবি ঠাকুর বললেন, "সাগর, তোমাদের বাড়ির সিঁড়িঘরে আলো নেই কেন?" আমি বললাম, "চাঁদের আলোর সামনে নগণ্য বাল্বের আলো মানায় না যে!" তিনি বললেন, "আমি রবীন্দ্রনাথ বলে, আমার সামনে সস্তা সাহিত্য কপচাপে না। তোমাদের অন্ধকার সিঁড়িঘরে আমি উসঠা খেয়ে পড়ে গেছি। কালই আলোর ব্য
আমার লেখালেখি শুরু হয়েছে বই পড়তে পড়তে। লেখালেখি এখনো নেশায় পরিনত হয়নি। খামখেয়ালী করে লিখি। যেদিন লেখালেখিটা নেশায় পরিনত করতে পারবো সেদিন আমি বলবো, আমি একজন লেখক। নেশা কোনো অবস্থাতেই ভালো জিনিস নয়। তবুও আমি নেশা করতে চাই। আমার চরিত্রগুলোকে জ্যোৎস্নায় স্নান করাতে চাই, আমার চরিত্রগুলোকে কাউকে ভালোবাসায় সিক্ত করতে চাই, আমার চরিত্র গুলোকে নিয়ে আমি নানান খেলা খেলতে চাই। এটাই হবে আমার নেশা। এটাই হবে আমার আজন্ম সলজ্জ সাধ।